Testimonials

What Gurdians Are Saying

Md. Abu Jafar (National Center for Control of Rheumatic Fever & Heart Disease)

“আস্সালামু আলাইকুম, আমি মোঃ আবু জাফর, 'উচ্ছ্বাস' এর নবম ও দশম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত যথাক্রমে জাফরিন সুলতানা জিসা এবং জেনিফার সুলতানা দিশা এর অভিভাবক। ওরা দুজনই ৫ম ও ৪র্থ শ্রেণি থেকে অদ্যাবধি উচ্ছ্বাস এর নিয়মিত শিক্ষার্থী। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি একটি ধারাবাহিক পাঠদানের মাধ্যমে যদি ওদের চলমান রাখতে পারি তাহলে ওদের কাছ থেকে একটি আশানুরূপ ফল পেতে পারি। আল্লাহ রব্বুল আলামিনের অশেষ রহমতে ওরা দুজনেই একটি গ্রহণ যোগ্য ফলাফল নিয়ে লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছে। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, জিসা ২০১৯ সালে পিএসসি পরীক্ষায় A+ সহ সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি লাভ করেছে। পাশাপাশি বিদ্যালয়ের পরীক্ষাগুলোতে মেধা তালিকায় ১ম বা ২য় স্থানে অবস্থান করছে। এসব অর্জনের পিছনে মূল চালিকা শক্তি উচ্ছ্বাস। উচ্ছ্বাসের পাঠদান পদ্ধতি ক্লাস এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করণ সহ সকল ব্যবস্থাপনায় আমি অত্যন্ত মুগ্ধ। আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি উচ্ছ্বাসের মতো প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী যদি নিয়মিত ভাবে যুক্ত থাকে, তাহলে শিক্ষার্থী অবশ্যই ভালো ফলাফল করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আমি উচ্ছ্বাসের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।”

লায়ন মো: তাজউদ্দিন (মহাসচিব, বাংলাদেশ ব্লাইন্ড ত্রিকেট ফেডারেশন, কোষাধ্যক্ষ লায়ন্স ক্লাব ঢাকা ব্রাবো ব্রাইট)

"আস্সালামু আলাইকুম, আমি মোহাম্মদ তাজউদ্দিন, উচ্ছ্বাসের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যয়নরত মো: তানজিল আহমেদ (অর্ক) এর অভিভাবক। আমার সন্তান ৯ম শ্রেণি থেকে উচ্ছ্বাসের সঙ্গে রয়েছে। করোনা মহামারি চলাকালীন সময়ে অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ন্যায় আমার সন্তানেরও পড়াশুনার প্রতি অনীহা দেখা দেয় এবং এক বিরাট ঘাটতি দেখা দেয়। কিন্তু উচ্ছ্বাসের সাথে যুক্ত হওয়ার পর থেকে তার পড়াশুনার নিয়মানুবর্তিতা বিষয়টি আসে। উচ্ছ্বাসে অধ্যয়নের পর থেকে ক্লাসের রোলঃ ২২ থেকে রোলঃ ১০ এ আসে নবম শ্রেণিতে এবং দশম শ্রেণিতে নির্বাচনী পরীক্ষায় রোলঃ ৫ হয়। এই অল্প সময়ে আমার সন্তানের এই ক্ষুদ্র অর্জনের জন্য আমি উচ্ছ্বাসকে ধন্যবাদ জানাই। "তাছাড়া উচ্ছ্বাসের এক্সট্রা ক্লাস এর ব্যবস্থা, ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তৎক্ষনাৎ অভিভাবকদের অবগত করা, শিক্ষার্থীদের সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া, সাপ্তহিক পরীক্ষা নেওয়া, অভিভাবক মিটিং করা" উচ্ছ্বাসের এই বিষয়গুলো আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আমি মনে করি উচ্ছ্বাসের মতো প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত থাকলে ভালো ফলাফল অর্জনের পাশাপাশি শৃঙ্খলা অর্জন করা ও সর্বোপরি আমি উচ্ছ্বাসের প্রতি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি ও সাফল্য কামনা করি। আশাকরি উচ্ছ্বাস তার এই শিক্ষামূলক, ইতিবাচক কার্যক্রম ভবিষ্যতে ও বজায় রাখবে।"

ফিরোজা বেগম (অভিভাবক- শার্লি তাবাসসুম ফাহমি, মনিপুর স্কুল ও কলেজ)

"আস্সালামু আলাইকুম, আমার মেয়ে শার্লি তাবাসসুম ফাহমি। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি উচ্ছ্বাস এর নিয়মিত শিক্ষার্থী। এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, আমাদের দেশে একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্লাসের পাশাপাশি বাড়িতে কেয়ার এরও প্রয়োজন আছে। তাদের কোচিং সেন্টার অথবা গৃহশিক্ষকের সাহায্যের প্রয়োজন হয়। সে হিসেবে আমার মেয়ে উচ্ছ্বাসে নিয়মিত ক্লাস করছে ও কোচিং-এ আলহামদুলিল্লাহ আশানুরূপ ফলাফল করছে এবং মনিপুর স্কুলেও ভালো ফলাফল করছে। আমরা উচ্ছ্বাস এর উত্তরোত্তর সাফাল্য কামনা করছি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, উচ্ছ্বাসের প্রত্যেক বিষয়ের শিক্ষক অত্যন্ত দক্ষ এবং অনেক আন্তরিকতার সাথে তাঁরা শিক্ষার্থীদের পাঠাদান করেন।"